জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম | জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড 2022

আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নেই? তাহলে জেনে নিন আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে কিভাবে একটি জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করতে হয়। স্বাভাবিকভাবে অনেক মানুষ আছে যাদের জন্ম নিবন্ধন শুধুমাত্র হাতের লেখা এবং প্রিন্ট করা।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম

দেখুন কিভাবে জাতীয় পরিচয় পত্র অনুসন্ধান করবেন

কয়েকটি সমস্যার কারণে মূলত এই জন্ম নিবন্ধন গুলো অনলাইনে করা হয়নি। তাহলে আপনার হাতে থাকা জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে না থাকলে কি করবেন? তাহলে চলুন এখন জেনে নেয়া যাক কিভাবে একটি হাতে লেখা বা প্রিন্ট করা জন্ম নিবন্ধনকে ডিজিটাল কিংবা অনলাইন করতে হয়।


জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম

আমরা সকলেই জানি কোন একটি জন্ম নিবন্ধন সেটা যদি ব্যবহারযোগ্য হতে হয় অবশ্যই সেটা অনলাইন অথবা ডিজিটাল হতে হবে। তাই এই মুহূর্তে কোন প্রকার হাতে লেখা কিংবা প্রিন্ট করা জন্ম নিবন্ধন কোন কাজে আসছে না যদি সেটা অনলাইনে করা না থাকে বা ডিজিটাল না হয়ে থাকে। এক কথায় বলতে গেলে আপনার জন্ম নিবন্ধন অবশ্যই ডিজিটাল হতে হবে।

জেনে নিন জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে না থাকলে করণীয় কি

আপনার জন্ম নিবন্ধন যদি সত্যিই অনলাইনে খুঁজে পাওয়া না যায় সেটা আগে আপনাকে যাচাই-বাছাই করতে হবে। হঠাৎ কি কারণে আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন ডাটাবেজে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আপনি যদি যাচাই-বাছাই করার পরে দেখতে পান যে সত্যিই আপনার জন্ম নিবন্ধনটি অনলাইন ডাটাবেজে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাহলে আপনাকে অবশ্যই আরেকটি নতুন জন্ম নিবন্ধন করার জন্য আবেদন করতে হবে। এছাড়া দ্বিতীয় আর কোন পদ্ধতি কিংবা উপায় নেই।


আপনার জন্ম নিবন্ধন কেনো অনলাইনে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না ?

সাধারণত আগের কার সময়ে আমাদের জন্ম নিবন্ধন গুলো ইউনিয়ন পরিষদ কিংবা পৌরসভাতে শুধুমাত্র রেজিস্টার বইতে হাতে লেখা থাকতো। পরবর্তীতে সেটা বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল কিংবা অনলাইন করার সিদ্ধান্ত নেই।

বিকাশ পিন লক হলে করণীয়

তো এই হাতে লাগায় জন্ম নিবন্ধন গুলো তারা অনলাইনে কিংবা ডিজিটাল করার জন্য কাজ শুরু করে দেয়। কাজ করার সময় অবশ্যই তারা ম্যানুয়ালি ভাবে প্রত্যেকটি জন্ম নিবন্ধন কে অনলাইন করতো। হতে পারে আপনার জন্ম নিবন্ধনটি ম্যানুয়ালি ভাবে অনলাইন করার সময় ভুলবশত তারা করতে পারেনি।


জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড

হতে পারে এর কারণেই আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বা ডিজিটাল হয়নি। অর্থাৎ আপনার জন্ম নিবন্ধন থাকা সত্ত্বেও আপনি অনলাইন সেবা টা উপভোগ করতে পারতেছেন না। যার কারণে অনেকের হাতে জন্ম নিবন্ধন থাকা সত্ত্বেও তারা অনেকাংশে লাঞ্চিত হচ্ছে।


জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে না থাকার আরেকটি কারণ সে হয়তো আপনার কাছে জন্মনিবন্ধনের যে নাম্বারটি রয়েছে সেটা ভুল। তো আপনি আপনার কাঙ্খিত পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদে আপনার সমস্যাটি সম্পর্কে তাদেরকে জানান।


জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম

আপনার জন্ম নিবন্ধন যদি অনলাইন করা না থাকে তাহলে কিভাবে অনলাইন করবেন এটা জানার জন্য আর্টিকেলটি এখন থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। কেননা মূলত এখন থেকেই মূল বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে অর্থাৎ জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।


আপনার হাতে থাকা বা প্রিন্ট করা জন্ম নিবন্ধন যদি অনলাইন ডাটাবেজে খুঁজে পাওয়া না যায় সর্বপ্রথম আপনাকে চেক করতে হবে আপনার হাতে থাকা জন্ম নিবন্ধন নাম্বার টি 17 ডিজিটের কিনা। এবং সেই 17 ডিজিটের নাম্বার এর মধ্যে প্রথম 4 ডিজিট আপনার জন্ম সাল কিনা। এই দুটো কাজ করার পর যদি আপনি সবগুলো সঠিক পান তাহলে আপনাকে আবার আরেকটি নতুন জন্ম নিবন্ধন করতে হবে। অর্থাৎ নতুন একটি জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে হবে।


জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড

যদি আপনার জন্ম 2001 সালের পর হয়ে থাকে তাহলে আপনি যদি আরেকটি নতুন ভাবে জন্ম নিবন্ধন করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার মা বাবার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে থাকতে হবে।


কারণ এক্ষেত্রে আপনার মা-বাবার নিবন্ধন নম্বর আবেদন দিতে হবে। কেননা মূলত তাদের নিবন্ধন অনুসারে আপনার জন্ম নিবন্ধনে তাদের নাম সংক্রিয়ভাবে যুক্ত হবে। তাই অবশ্যই আপনার জন্ম নিবন্ধন করার সময় আপনি যদি 2001 সালের ফর জন্ম হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই চেক করে নিন আপনার মা বাবার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আছে কিনা।


তাছাড়া আপনার জন্ম নিবন্ধন যদি 2000 সালের আগে হয়ে থাকে এক্ষেত্রে আপনার জন্ম নিবন্ধন করার সময় আপনার মা বাবার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে থাকার প্রয়োজন নেই। বরং আপনার জন্ম নিবন্ধনে মা বাবার নাম উঠানোর জন্য শুধুমাত্র মা বাবার নামটা কাগজের মধ্যে লিখে দিলেই হবে।


পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম

বর্তমান সময়ে কোনো একটির জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার জন্য অনেক কষ্ট করতে হয় অনেক জটিল একটা ব্যাপার। বিভিন্ন সময় আপনার গুরুত্বপূর্ণ কাজ থাকা সত্ত্বেও জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদ কিংবা পৌরসভায় ঘুরাঘুরি করতে হয়। আপনি ইচ্ছে করলেই ঘুরাঘুরি বাদ দিয়ে নিজের ঘরে বসেই একটি পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করতে পারবেন। মূলত আজকের এই আর্টিকেলের মূল বিষয় হচ্ছে একটি পুরাতন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম সম্পর্কে সবাইকে জানিয়ে দেয়া। তাহলে চলুন এখন মূল বিষয় শুরু করা যাক।


স্টেপ-১ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন

সর্বপ্রথম আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার জন্য ‌(ঘরে বসে করার জন্য) একটি সরকারি অফিসিয়ালি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। আপনি যদি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে চান তাহলে এখানে ক্লিক করুন। অথবা সরাসরি কোন একটা ব্রাউজার এ গিয়ে সার্চ করুন bdris.gov.bd/br/application


স্টেপ-২ স্থান নির্ধারণ করুন

আপনি উপরে দেওয়া লিংকে ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটা পেজ ওপেন হবে যেটি মূলত তিনটি শব্দ লেখা থাকবে (১) জন্মস্থান (২) স্থায়ী ঠিকানা (৩) বর্তমান ঠিকানা। এই তিনটি জায়গা থেকে আপনাকে কোন একটা জায়গা সিলেক্ট করতে হবে। অর্থাৎ আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন টি কোথায় থেকে কালেক্ট করতে চাচ্ছেন মূলত এখানে বুঝানো হয়েছে। তো আপনি কোথায় থেকে আপনার জন্ম নিবন্ধন সংগ্রহ করতে চাচ্ছেন সেটা সিলেক্ট করুন। এবং পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন


স্টেপ-৩ ফরম পূরণ করুন

পরবর্তী বাটনে ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটা ফ্রম চলে আসবে যেটা কিনা আপনাকে ফিলাপ করতে হবে। মূলত এই স্টেপের মধ্যে আপনাকে আপনার যাবতীয় তথ্য গুলো প্রদান করতে হবে। তো অবশ্যই আপনি আপনার নাম জন্মতারিখ যাবতীয় তথ্য গুলো দিয়ে এই ফরমটি ফিলাপ করবেন।


এখানে অবশ্যই আপনার নাম,জন্মতারিখ টিকানা ইত্যাদি দেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সঠিক ভাবে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। কারণ আপনি যদি কোন ভুলভাল কিছু ব্যবহার করেন কিংবা দিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই সেটা আর পরিবর্তন করার সুযোগ থাকবে না। তাই কোন প্রকার ভুল হলে আপনার জন্ম নিবন্ধন বাতিল বলে গণ্য হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন


তাছাড়া ফরম পূরণ করার সময় যে তথ্যটি চাওয়া হচ্ছে এটার পাশে একটা লাল চিহ্ন অর্থাৎ একটা লাল তারকা রয়েছে তার মানে সেই তথ্যগুলো অবশ্যই আপনাকে প্রোভাইড করতে হবে। অবশ্যই জন্ম নিবন্ধনের আবেদনের এই ফরম ফিলাপ করার সময় সেই বিষয়গুলোর দিকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন।


সর্বশেষ ফরম ফিলাপ করার সময় আপনার সামনে যখন আপনার জন্ম তারিখ চাওয়া হবে তখন এক পর্যায়ে আপনাকে বলা হবে আপনার কাছে নির্দিষ্ট কিছু তথ্য আছে কিনা। অর্থাৎ আপনার জন্ম তারিখ যে সঠিক তা যাচাই-বাছাই করার জন্য আপনার থেকেই কিছু তথ্য চাওয়া হবে সেগুলো থাকলে অবশ্যই সেটা অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ দিবেন।


স্টেপ-৪ পিতা-মাতার তথ্য প্রোভাইড করুন

আগের ফরমটা ফিলাপ করার পর আপনার সামনে আরেকটা ফরম ওপেন হবে যেখানে মূলত আপনার পিতা-মাতার যাবতীয় তথ্যগুলো প্রদান করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার মা-বাবার জন্ম নিবন্ধন এবং এনআইডি কার্ড অনুযায়ী সবগুলো তথ্য সঠিকভাবে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। না হলে যদি কোন প্রকার ভুল হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি অনেক প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।


তাছাড়া আর একটা কথা মনে রাখবেন অনলাইনে কোন একটা জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার সময় পিতা-মাতা থেকে কোন একজনের তথ্য চাওয়া হয়। অর্থাৎ আপনি ইচ্ছে করলে দুজনের তথ্য প্রদান করতে পারবেন কিংবা একজনের তথ্যও প্রদান করতে পারবেন। তবে আমি আপনাকে রিকমেন্ড করব আপনি যেন দুজনের তথ্যই প্রদান করেন। কেননা যদিও বা অনলাইনের মধ্যে কোন একজনের তথ্য দিলেই হবে এ কথা বলা হচ্ছে কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদ কিংবা পৌরসভাতে সেটা নিয়ে ঝামেলায় পড়তে পারেন। তাই অবশ্যই দুইজনের তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করবেন।


স্টেপ-৫ স্থায়ী ঠিকানা প্রোভাইড করুন

এই স্টেপের মধ্যে আপনাকে আবারও জিজ্ঞেস করা হবে আপনার স্থায়ী ঠিকানা কোনটি। এই ওয়েবসাইটটিতে আরেকটি নতুন পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে- নিচের কোনটিতে আপনি আপনার স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে কোনটি সিলেট করতে চান। এখানে আপনি কোনোটিই নয় এটা সিলেট করবেন।


তারপর আপনাকে আবার জিজ্ঞেস করা হবে যে আপনার জন্মস্থান এবং স্থায়ী ঠিকানা একই কিনা। যদি এক হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই টিক মার্ক করে দিবেন। তখন আপনাকে আবারো জিজ্ঞেস করা হবে আপনি আপনি এই প্রক্রিয়া আবার রিপিট করবেন কিনা। মূলত এই ভাবেই আপনার স্থায়ী ঠিকানা টা সিলেক্টেড হয়ে যাবে।


সংক্রিয় ভাবে যদি আপনার আইডি কার্ডের সিলেক্টেড না হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে মেনুয়ালি ভাবে আপনার স্থায়ী ঠিকানা লিখে দিতে হবে। এই তথ্যগুলো সম্পূর্ণ দেওয়ার পর অর্থাৎ স্থায়ী ঠিকানা ইত্যাদি ফিলাপ করার পর আপনাকে আবার পরবর্তি বাটনে ক্লিক করতে হবে।


স্টেপ-৬ আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর প্রদান করুন

এই এসটা এর মধ্যে আপনাকে জিজ্ঞেস করা হবে যে আবেদনকারী ব্যক্তি কি আপনি নিজেই অর্থাৎ যে জন্ম নিবন্ধন করতেছে বা যার জন্ম নিবন্ধন করতে চাই সেটা কি আপনি নিজেই। যদি আপনি নিজেই হয়ে থাকেন তাহলে আপনার মোবাইল নাম্বার এবং আপনার ই-মেইল এড্রেসটি প্রবেশ করুন।


কেননা আপনারা যাবতীয় কার্যক্রম সম্পর্কে আপনাকে এসএমএস এর মাধ্যমে কিংবা ইমেইল করে জানিয়ে দেওয়া হবে। সেক্ষেত্রে অবশ্যই যার জন্ম নিবন্ধন করতে চান তার নাম্বারটি দেওয়ার চেষ্টা করবেন। সে যেন জানতে পারে তার জন্ম নিবন্ধন এর অবস্থা কেমন।


স্টেপ- ৭ জন্ম তারিখ, জন্ম তারিখের তথ্য প্রদানকারী তথ্য প্রদান করুন

এই স্টেপের মধ্যে আপনাকে জন্মস্থান, জন্ম তারিখের তথ্য প্রদানকারী তথ্য প্রদান করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি ইচ্ছে করলে আপনার ওয়ার্ডের মেম্বার এর জন্ম তারিখ নাম ইত্যাদি দিতে পারেন। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে আপনার ওয়ার্ড চেয়ারম্যান,মেম্বার, ওয়ার্ড কমিশনের জন্মতারিখ নাম্বার এনআইডি নাম্বার ইত্যাদি প্রদান করতে পারেন।


স্টেপ-৮ সংযোজন

এখন আপনাকে নিচের সংযোজন বাটনে ক্লিক করার পর আবেদনকারীর জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট, এমবিবিএস ডাক্তার দ্বারা প্রত্যয়ন করা মেডিকেল সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে। আর আবেদনকারী ব্যক্তিদের ছোট হয়ে থাকে তাহলে তার টিকার কার্ড প্রদান করতে পারেন।


স্টেপ-৯ সম্পূর্ণ তথ্য যাচাই বাছাই করুন

এখন আমাদের জন্ম নিবন্ধন আবেদনের এখন সর্বশেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এখন আমাদেরকে আগে দেওয়া সমস্ত তথ্য গুলো দেখানো হবে সেগুলো সঠিক আছে কিনা। যদি আমরা এই তথ্যগুলো দেখার পর সঠিক না পাই তাহলে অবশ্য সেটা আবার এডিট করতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই এই তথ্যগুলো সঠিক আছে কিনা নিজেই পড়ার চেষ্টা করবেন। আর যদি আপনি কোন প্রকার ভুল দেখতে না পান তাহলে অবশ্যই "সাবমিট" বাটনে ক্লিক করুন।


স্টেপ-১০ আবেদনপত্র প্রিন্ট করুন

আপনি সাবমিট বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার আবেদন গ্রহণ করা হবে এবং আপনাকে একটা নাম্বার প্রোভাইড করা হবে। আপনি অবশ্যই নাম্বার টা ভালো ভাবে সংরক্ষন করে রাখবে। কেননা আপনার জন্ম নিবন্ধনের আবেদন এর বর্তমান অবস্থা দেখার জন্য এই নাম্বারটি প্রয়োজন হতে পারে। এবং আপনার আবেদন পত্র‌ প্রিন্ট করার জন্য আবেদনপত্র প্রিন্ট করুন এই বাটনে ক্লিক করুন।


জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড 2022

আপনি যে আবেদনপত্র টি প্রিন্ট করেছেন সেটা অবশ্যই আপনার আপনার ইউনিয়ন পরিষদ কিংবা পৌরসভা থেকে 15 দিনের মধ্যে যোগাযোগ করতে হবে। এখন আমি আপনাদেরকে দেখালাম একটি জন্ম নিবন্ধন এর জন্য কিভাবে আবেদন করতে হয়।



এখন শুধুমাত্র আপনাকে একটি ধাপ সম্পন্ন হল। তারপর আপনাকে কি করতে হবে এটা শুধুমাত্র আপনি পৌরসভা,ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে জানতে পারবেন।  অর্থাৎ পুরো জন্ম নিবন্ধন কি আপনি পাওয়ার জন্য আপনাকে আর কি করতে হবে এটা আপনি পৌরসভাতে কিংবা ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে জানতে পারবেন।


আশা করি আজকের জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক ভালো লেগেছে এবং অনেক উপকারে এসেছে। তাই এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু-বান্ধব কিংবা আত্মীয়স্বজনের কাছে শেয়ার করতে ভুলবেন না। কেননা হয়তো আপনার একটি শেয়ারের কারণে অনেক ব্যক্তি অজানা বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url